গ্রামীণফোনের জিপি এক্সিলারেটর প্রোগ্রামের লিড মুহাম্মদ সোহেল রানা বুটক্যাম্প পরিচালনা করেন।
আরও পড়ুন : আসছে স্যাটেলাইটে ভিত্তিক ইন্টারনেট
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও সম্ভাবনাময় তরুণ উদ্যোক্তাদের উদ্ভাবনী শক্তি কাজে লাগিয়ে নতুন ব্যবসায়িক উদ্যোগ গ্রহণে আগ্রহী তরুণদের দক্ষতা অর্জন, নেটওয়ার্কিং ও অর্থায়নের প্রয়োজনে সহযোগিতা ও দিকনির্দেশনা প্রদানে বুটক্যাম্পের উদ্যোগ নেওয়া হয়। সারাদেশে ধাপে ধাপে ২০টি অঞ্চলে বুটক্যাম্প অনুষ্ঠিত হবে। ইতোমধ্যে অনুষ্ঠিত বুটক্যাম্পে সাড়ে চার হাজার আইডিয়াপ্রেনিউর অংশ নিয়েছে।
গ্রামীণফোনের চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার তানভীর মোহাম্মদ বলেন, গ্রামীণফোন অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ গঠনে সবার ডিজিটাল ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করতে আগ্রহী। সারাদেশের মেধাবী তরুণদের স্মার্ট উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে ওঠার সুযোগ দিতে এমন উদ্যোগ নিয়েছি। উদ্ভাবকরা স্থানীয় সমস্যা সমাধান ও কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করে জাতীয় অগ্রগতিতে তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা রাখবেন, যা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে অবদান রাখবে। ফলে প্রত্যন্ত অঞ্চলের মেধাবী তরুণরা নিজের উদ্ভাবনী শক্তি মেলে ধরার সুযোগ পাচ্ছেন। অন্যদিকে, দেশ পাচ্ছে ডিজিটাল বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার শক্তি।
২০১৫ সালে কার্যক্রম চালুর পর থেকে দেশের স্টার্টআপ খাতে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখে চলেছে জিপি এক্সিলারেটর। উদ্যোগটি ৫০টি স্টার্টআপের মাধ্যমে পাঁচ লাখ মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরিতে সহায়ক শক্তি হিসেবে কাজ করেছে।