এই প্রতারণার ধরণে অপরিচিত মানুষের সঙ্গে বন্ধুত্ব গড়ে তোলা হয়। তাদের আস্থা অর্জনের পর বিভিন্ন ফাঁদে ফেলে অর্থ চুরি করা হয়। অনেক ক্ষেত্রে প্রতারকরা ব্যক্তিগত তথ্য বা ছবি কাজে লাগিয়ে ভুক্তভোগীদের ব্ল্যাকমেলও করে।
২০২৩ সালের রিপোর্ট অনুযায়ী অন্তত ৩ লাখ মানুষ এই প্রতারণার শিকার হয়ে ৬৪ বিলিয়ন ডলার হারিয়েছে। তদন্তে জানা যায়, কম্বোডিয়া, লাওস, ও মিয়ানমারে একটি বিশাল চক্র এই অপরাধে লিপ্ত। আইনি সংস্থা এবং স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সহায়তায় মেটা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।
আরও পড়ুন : নিষিদ্ধ হচ্ছে সিঙ্গেলব্যান্ড রাউটার
মেটা ভবিষ্যতে এই ধরনের সাইবার অপরাধ ঠেকাতে আরও কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। প্ল্যাটফর্মে নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করাই তাদের মূল লক্ষ্য।