বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কমিশনার ড. রুমানা ইসলাম বলেছেন, তথ্য অধিকার আইনের সফল ও যথাযথ প্রয়োগের মাধ্যমে জবাবদিহিতা বৃদ্ধি পাবে এবং জনগণের অধিকার ও সুশাসন নিশ্চিত হবে। তথ্য অধিকার আইন গণতান্ত্রিক চিন্তাভাবনার ফসল।
শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) রংপুরের একটি হোটেলে পুঁজিবাজার অংশীজনদের নিয়ে আয়োজিত ‘তথ্য অধিকার আইন, বিধি ও নির্দেশিকা সম্পর্কে জনসচেতনতামূলক কর্মসূচি’ শীর্ষক সেমিনারে এসব কথা বলেন বিএসইসি কমিশনার।
তিনি বলেন, তথ্য প্রাপ্তি রাষ্ট্রের সকল নাগরিকের অধিকার এবং তথ্য অধিকার আইনের সফল ও যথাযথ প্রয়োগের মাধ্যমে জবাবদিহিতা বৃদ্ধি পাবে এবং জনগণের অধিকার ও সুশাসন নিশ্চিত হবে। তথ্য অধিকার আইন গণতান্ত্রিক চিন্তাভাবনার ফসল। তথ্য অধিকার আইন ও সংশ্লিষ্ট বিষয়ে সবাইকে সচেতন হতে হবে।
আরো পড়ুনঃ ‘স্মার্ট ইকোনমি, স্মার্ট বাংলাদেশ-শিল্প মন্ত্রণালয়ের করণীয়’ শীর্ষক কর্মশালা
সেমিনারে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের অর্ডিন্যান্স, আইন ও বিধিমালার প্রেক্ষাপটে তথ্যের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তার ওপর প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ রেজাউল করিম। তিনি বলেন, তথ্যের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা এবং গোপনীয়তা রক্ষার সঙ্গে সঙ্গে জনগণের অধিকার অনুয়ায়ী তথ্য সরবরাহ সেবা দেয়া প্রয়োজন।
বিএসইসির কমিশনার ড. শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ বলেন, ভুল কিংবা বিভ্রান্তিকর তথ্য সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হবে। তথ্যের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিতে সংশ্লিষ্টদের আরও উদ্যোগী হতে হবে।
আরো পড়ুনঃ আইডিয়া প্রকল্পের স্টার্টআপদের অগ্রগতি বিষয়ক সেমিনার
তিনি আরও বলেন, পৃথিবীর সবচেয়ে দামি সম্পদ হলো তথ্য। তথ্য থাকলে অনিয়ম সম্ভব হতো না। সবার কাছে যথাযথভাবে তথ্য সরবরাহ করতে হবে। বিএসইসি তথ্য প্রাপ্তির বিষয়টি ডিজিটাল করতে কাজ করছে।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএসইসির উপপরিচালক জিয়াউর রহমান, নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ শফিউল আজম প্রমুখ।